প্রতিদিন আপনার স্মৃ’তিশ’ক্তি কমে যাচ্ছে? কিচ্ছু মনে রাখতে পাড়ছেন না? আর টেনশন করবেন না। এর জন্য কোন ও’ষুধ খেতে হবে না। এমন দুই খাবার আছে যা খেলে স্মৃ’তিশ’ক্তি বাড়ে খুব দ্রু’ত- ১.সমুদ্রের তৈলাক্ত মাছ: এই সব মাছে রয়েছে ফ্যাটি অ্যাসিড,
ওমেগা৩ ইত্যাদি, যা স্মৃ’তিশ’ক্তি বাড়াতে দারুণভাবে সাহায্য করে। ২.ডিম: ডিমের মধ্যে রয়েছে বিশাল পরিমাণে ক্লরিন ও উপকারী কোলেস্টেরল যা ব্রেনের মধ্যে থাকা নিউরনের ক্ষ’মতা বাড়াতে এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৃ’দ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
যে ৫টি খাবার আপনার বি’পদ ডেকে আনতে পারে
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই খাবারে ক্ষ’তির কোন কারণ নেই বলে মনে করা হয়। কিন্তু বাস্তবতা হলো সতর্কতা, বাছাই আর রান্নায় যথাযথ প্রস্তুতি ছাড়া সব খাবার নিরাপদে খাওয়া সম্ভব নয়। কারণ খাওয়ার আগে সেসব খাবার থেকে বি’ষাক্ত অংশটি সঠিকভাবে দূর করা প্রয়োজন।
১. পটকা মাছ পটকা মাছ খুবই ভ’য়ঙ্কর হতে পারে।এই মাছের শ’রীরে টেট্রোডোটক্সিন নামের একটি বি’ষাক্ত জিনিস থাকে, যা সায়ানাইডের চেয়েও মা’রাত্মক বলে মনে করা হয়।তবে এই ঝুঁ’কি সত্ত্বেও পাফার ফিশ বা পটকা মাছটি অনেক দেশে দামী একটি খাবার হিসাবে পরিচিত।
জাপানে ফুজু (পটকা মাছ দিয়ে তৈরি খাবার) অনেক সময় কাঁচা অথবা সুপের মধ্যে পরিবেশন করা হয়।এই মাছ দিয়ে খাবার তৈরি এবং গ্রাহকদের পরিবেশন করার আগে কয়েক বছর ধরে নিবিড় প্রশিক্ষণ নিতে হয় জাপানের পাচকদের।এজন্য প্রধান কৌশল হলো পটকা মাছের খাবারটি গ্রাহকের প্লেটে দেয়ার আগে এর বি’ষাক্ত অংশগুলো,
যার মধ্যে আছে মস্তিষ্ক, চামড়া, চোখ, ডিম্বাশয়, যকৃত এবং অন্ত্র দূর করে ফেলতে হবে। ২. কাসু মারজু পনির এই খাবারের অবাক করার মতো বিশেষত্ব হলো- এর ভে’তরে থাকে পোকামাকড়।শুনতে হয়তো রুচিকর কিছু শোনাবে না, কিন্তু ইটালির সার’ডিনিয়ায় এর অনেক ভক্ত রয়েছে।
পেকোরিনো পনিরের স’ঙ্গে কীটের লার্ভা মিশিয়ে কাসু মারজু পনির তৈরি করা হয়, যার স’ঙ্গে পারমায় তৈরি করা পনিরের স’ঙ্গে ঘ্রাণ ও ঘনত্বের দিক থেকে মিল রয়েছে। সময়ের স’ঙ্গে স’ঙ্গে পনিরটিকে নরম করে তোলে কীটগুলো। সুতরাং যখন এটি খাওয়ার জন্য দেয়া হয়,
তখন পনিরের ভে’তরটা অনেকটা ঘন তরল হয়ে থাকে। অনেক সময় বলা হয়, এর স্বাদ অনেকটা গর্জনজোলা পনিরের মতো।কীটপতঙ্গের উপাদান যুক্ত হওয়ার কারণে কাসু মারজুর শ’ক্তিশালী এবং স্বাতন্ত্র্য স্বাদ রয়েছে। কিন্তু এটির স্বাদ নেয়ার সময় কয়েকটি বি’ষয় বিবেচনায় রাখা দরকার।