ভেজের তিন মা’মলায় সাত দিন করে ২১ দিনের রি’মান্ড মঞ্জুর করেন আ’দালত। উত্তরা পশ্চিম থা’নার প্রতারণার মা’মলায় ১০ দিনের রি’মান্ড শেষে আজ সাহেদকে আ’দালতে হাজির করা হয়।






তখন আইনজীবী জামিন চান। ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর আব্দুল্লা আবু তার জামিনের বিরোধিতা করে বলেন, ‘সাহেব মানুষের জীবন নিয়ে প্রতারণা করেছেন। তিনি একজন মহাপ্রতারক। আম’রা তার জামিনের বিরোধিতা করছি।’






এরপর চার মা’মলার রি’মান্ড শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি আব্দুল্লাহ আবু বলেন, ‘সাহেদ প্রতারক। তিনি মানুষের সাথে প্রতারণা করেছেন। চার মা’মলায় ৪০ দিনের রি’মান্ড নেয়া প্রয়োজন।’






অ’পরদিকে মাসুদের তিন মা’মলায়, পশ্চিম থা’নায় দুই ও উত্তরা পূর্ব থা’নায় প্রতারণার এক মা’মলায় ১০ দিন করে ৩০ দিনের রি’মান্ড আবেদন করেন। এর আগে গত ১৬ জুলাই সাহেদ-মাসুদ ও তরিকুলকে ঢাকা মহানগর হাকিম আ’দালতে হাজির করা হয়।






তাদের বি’রুদ্ধে উত্তরা পশ্চিম থা’নায় করা মা’মলার সুষ্ঠু ত’দন্তের স্বার্থে তিনজনের ১০ দিন করে রি’মান্ড আবেদন করেন মা’মলার ত’দন্তকারী কর্মক’র্তা গোয়েন্দা পু’লিশের (ডিবি) পরিদর্শক এস এম গাফফার আলম।






অ’পরদিকে তাদের আইনজীবী নাজমুল হোসেন রি’মান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। উভ’য়পক্ষের শুনানি শেষে সাহেদ ও মাসুদের ১০ দিনের এবং তরিকুলের সাতদিনের রি’মান্ড মঞ্জুর করেন ঢাকা মহানগর হাকিম মো. জসিম।