Breaking News

সন্ধ্যা ও রাতে ৪টি কাজ করুন, দ্রুত ঝরে যাবে বাড়তি মেদ

সারাদিন ব্যস্ত থাকেন, ব্যায়াম কিংবা ডায়েট করার সময় নেই। ফলে হু হু করে বেড়ে চলেছে ওজন! আপনিও কি এই সমস্যায় আ’ক্রান্ত? তাহলে জেনে রাখু’ন, সন্ধ্যা ও রাতের সময়টা মাত্র ৪টি সহ’জ কাজ করেই কমাতে পারবেন বাড়তি ওজন।

বাড়তি কোন সময় লাগবে না, কাজের ক্ষতি হবে না।, কেবল রপ্ত করে নিন কিছু সহ’জ অভ্যাস। আর এগুলোই আপনাকে খুব সহ’জে করে দেবে স্লিম ও সুন্দর!

১. হালকা নাস্তার অভ্যাস-আম’রা অনেকেই ডায়েট করছি ঠিকই কিন্তু দেখা যায় সন্ধ্যার নাস্তার টেবিলে পেট ভর্তি করে আহার করে ফেলি। সন্ধ্যার নাস্তায় অনেক ভা’রী খাবার খেয়ে ফেলি। এই বাজে অভ্যাসটির কারণে আপনার ওজন আরও দ্বিগুণ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

তাই যতটা সম্ভব চেষ্টা করবেন সন্ধ্যার নাস্তাটি হালকাভাবে সেরে নেয়ার। একেবারেই না হলেই না এমন খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। এক্ষেত্রে আপনি যদি নাস্তা করার অভ্যাসটি বাদ দিতে পারলে স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো উপকার পাওয়া যাবে।

২. রাতের খাবারের পর অন্যকিছু না খাওয়া-রাতের খাবারের পর অনেকের অভ্যাস থাকে আরও কিছু খেয়ে ফেলা। অনেকেই খাবারের পরপর মিষ্টি জাতীয় খাবার খেতে অনেক বেশি পছন্দ করেন। এই ধরনের অভ্যাস থেকে থাকলে তা থেকে যত শীঘ্রই সম্ভব নিজেকে মুক্ত করুন। রাতের খাবারের পর আর কিছুই খাবেন না। প্রয়োজনে জল খেতে পারেন।

৩. হালকা শারীরিক ব্যায়াম-রাতের খাবারের পর একটু সময় নিয়ে হালকা ধরনের শারীরিক ব্যায়াম করে নিতে পারেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন একেবারে রাতের খাবারের পরপর ব্যায়াম না করে একটু সময় বিশ্রাম নিয়ে তারপর ব্যায়াম করুন।

এভাবে প্রতিদিন রাতে হালকা ধরনের কয়েকটি ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে তুলুন। এর ফলে শরীরের অ’তিরিক্ত ওজন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আসবে।

৪. তাড়াতাড়ি ঘুমানোর অভ্যাস-অনেকেই রাত জাগতে পছন্দ করেন। এতে করে রাতে ক্ষুধার প্রবণতা বাড়ে এবং অ’তিরিক্ত খাওয়া হয়ে থাকে। আবার রাত জাগার ফলে অযথা শরীর খা’রাপ হওয়ারও সম্ভাবনা থাকে।

তাই রাত জাগার এই বদ অভ্যাসটি বাদ দেয়ার চেষ্টা করুন এবং একটি নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে শারীরিক সুস্থতা বজায় থাকবে এবং আপনার শরীরের অ’তিরিক্ত মেদ ঝরে যাবে।

About Utsho

Check Also

২ খাবার খেলে স্মৃ’তিশ’ক্তি বাড়ে

প্রতিদিন আপনার স্মৃ’তিশ’ক্তি কমে যাচ্ছে? কিচ্ছু মনে রাখতে পাড়ছেন না? আর টেনশন করবেন না। এর …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *