চল্লিশোর্ধ স্কুল শিক্ষিকা ছাত্রদের পাস করিয়ে দিতে একটি মাত্র শর্ত দিতেন। আর সেটি হল, তার বাড়িতে শ’য্যা স’ঙ্গী হতে হবে। এমনই এক অ’দ্ভুত শিক্ষিকা খুজে পাওয়া গেল। নাম তার ইওকাসতা।
শুধু পাস করানোর জন্যই নয়, ভালো ফলাফলের লোভ দেখিয়েও ছাত্রদের বাড়িতে ডেকে নিতেকলেজ ছাত্রীদের র’মরমা দে’হ ব্যবসা।। আবাসিক হোটেলে কলেজ ছাত্রী।।ন ওই শিক্ষিকা।
এমনকি তাতে রাজি না হলে ফেল করিয়ে দেয়ার ভয়ও দেখাতেন ইওকাসতা।ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দি ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্প্রতি কলম্বিয়ার মেডেলিনের ওই স্কুল শিক্ষিকাকে যৌ’ন হয়রানির অভিযোগে ৪০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
অনেকদিন ধরে অ’পকর্ম চালিয়ে গেলেও শিক্ষিকার এই অ’নাচার প্রথম ধরা পড়ে এক ছাত্রের মাধ্যমে।ছাত্রদের ইওকাসতা যেসব ছবি পাঠাতেন তা অবশ্য ব’র্ণনার যোগ্য নয়। ঘটনা প্রকাশ হয়ে গেলে ওই শিক্ষিকার স্বামী তাকে ডি*ভোর্স দিয়ে দিয়েছেন।সবার শেখার ক্ষমতা একরকম না।
আর তাই কিছু শিশু একটু দেরীতে শিখে। বিশেষ করে একক পরিবারে কর্মজীবি বাবা-মায়ের সন্তানদের সবার সাথে মিশতে সমস্যা হওয়া, সমবয়সী শিশুদের সাথে খেলতে না চাওয়া, কথা কম বলা,
বাসায় মেহমান এলে পালিয়ে যাওয়াসহ আরো নানা রকম সমস্যা হতে পারে।এক্ষেত্রে শিশুর প্রয়োজন বাবা-মায়ের সহযোগিতা। অনেক ক্ষেত্রে বাবা মায়েরা সন্তানকে এসব কারণে বকা দেন কিংবা অন্য শিশুর সাথে তুলনা করেন।
এতে সন্তানের আত্মবিশ্বাস আরো কমে যায় এবং সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করেন। জেনে নিন এক্ষেত্রে কি করা উচিত সেই সম্পর্কে।খেলনা ছাড়া কিছু খেলা খেলুন সন্তানের সাথে।
যেমন ছোঁয়াছুঁয়ি, কানামাছি, ইচিং-বিচিং, লুকোচুরি ইত্যাদি। এই ধরণের খেলাগুলো নিয়মিত খেললে আপনার সন্তান আপনার সাথে আই কন্টাক্ট করতে পারবে সহজেই এবং আপনি কি বলছেন সেটা অনুসরণ করতে পারবে।
আপনার সাথে সহজভাবে খেলতে পারলে কাছের আত্মীয়দের কিংবা বন্ধুদের বলুন তার সাথে এভাবে খেলার জন্য। ধীরে ধীরে সহজভাবে মিশতে শিখে ফেলবে আপনার সন্তান।’