মার্কিন এক বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন এক গবে’ষণায় পাওয়া গিয়েছে নতুন তথ্য। তারাবলছে দুপুর বেলা ঘুম, আপনার জী’বনশক্তি বাড়িয়ে তোলে। তবে শুধু জীবন শ’ক্তিই
নয়, যৌ’ন দুর্ব’লতা কাটা’তেই দারুণ কাজ করে দিবা ঘুম।গবে’ষণায় পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, দিবা ঘুমের সময় আমাদের শরীরে হরমোন নি’সৃত হয়
একটু বেশি, যা যৌ’ন ক্ষম’তাকে বাড়িয়ে তু’লতে সাহায্য করে। বিশ্ববি’দ্যালয়েরগবেষকরা মনে করছেন, নতুন দ’ম্পতি’রা রাতের বদলে, দু’পুরে এক ঘুমের পর যৌ’ন
সঙ্গ’মে লি’প্ত হলে তা বেশি আন’ন্দদায়ক।শুধু যৌ’নতাই নয়, দিবা ঘুমে বাড়ে স্মৃ’তি শ’ক্তিও। কোনও কারণে খুব দু’শ্চিন্তা’য় থাকলে,দিবা ঘুম মাস্ট। স্ট্রেস কমাতে দিবা ঘুমের থেকে ভালো আর কিছু নেই।
বিদেশে অনেক অফি’সেই রয়েছে পাওয়ার ন্যা’পের নিয়ম। দিবা ঘুমে নাকি বেড়ে যায়কাজ করার ক্ষমতাও। সৃজ’নশীল মানুষদের জন্য দিবা ঘুম মাস্ট। নতুন চি’ন্তার প্রকাশ
ঘটে এই দিবা ঘুমেই।আরো পড়ুন: ক;রোনা ভাইরাসের এই দুর্যোগময় সময়ে অসহায়দের পাশে দাঁড়াতে নিজের দুটি ব্যাটনিলামে তোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মোহাম্মদ আশরাফুল। তবে নিলামে ব্যাট বিক্রির
আগেই অসহায়দের জন্য অবদান রেখে যাচ্ছেন দেশের ক্রিকেটের সাবেক অধিনায়ক।আশরাফুল জাতীয় দলে নেই। তবে বিসিবির প্রথম শ্রেণির চুক্তিবদ্ধ ক্রিকেটার তিনি। ‘এ’
গ্রেডে থাকা আশরাফুল বিসিবি থেকে পাওয়া তিন মাসের বেতনের পুরোটাই ব্যয়করছেন অসহায়দের মাঝে।আশরাফুল বলেন, তিন মাসের বেতন তো খুব বেশি নয়। ৮১-৮২ হাজার টাকা। ব্যাটটা
নিলামে বিক্রি হলে বড় কিছু করতে পারবো। তার আগে আপাতত অসহায়দের জন্যএতটুকুই করতে পেরেছি। আরো করার ইচ্ছা আছে। আশরাফুলে নিলামে তুলতে চান
তার সর্বকনিষ্ঠ টেস্ট সেঞ্চুরির ইতিহাস গড়া ব্যাট এবং কার্ডিফে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেসেঞ্চুরির ব্যাটটি।আরো পড়ুন: রোজায় সুস্থ থাকতে হলে যেসব খাবার খাবেন রমজান মাসে সবাই রান্না ও খাবার খাওয়ার প্রতিযোগিতায় নেমে পড়ে। তবে আপনি
জানেন কী– এসব ভাজা-পোড়া ও গুরুপাক খাবার স্বাস্থ্যের জন্য মোটেও ভালো নয়।সারাদিন রোজা রেখে পাকস্থলী খুব ক্ষুধার্ত ও দুর্বল থাকে। এ সময় এত রকম গুরুপাক
খাবার একসঙ্গে খেলে পেটের সমস্যা, মাথাব্যথা, দুর্বলতা, অবসাদ, আলসার, অ্যাসিডিটিও হজমের সমস্যা হতে পারে। আবার ওজনও বেড়ে যায়।
তাই রোজায় সুস্থ থাকতে নিয়ম মেনে খাবার খেতে হবে।
কী খাবেন?
১. ডিমের কুসুম, কলিজা, মাছের ডিম, খাসি, গরুর চর্বিযুক্ত মাংস, হাঁস-মুরগির চামড়া,
হাড়ের মজ্জা, ঘি, মাখন, ডালডা, সয়াবিন, গলদা চিংড়ি, নারিকেল।
২. আঁশযুক্ত খাবার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তাই খেতে পারেন সব রকমের ডাল,
পুঁইশাক, খোসাসহ সবজি যেমন ঢেঁড়স, বরবটি, কচুরলতি, শিম।
৩. টকজাতীয় খোসাসহ পেয়ারা, জাম্বুরা, আমলকী খেতে পারেন।
৪. সব রকমের মাছ খেতে পারেন। বিশেষ করে সমুদ্রের মাছ, ছোট মাছ, মাছের তেল,
উদ্ভিজ তেল, সানফ্লাওয়ার ওয়েল, সয়াবিন তেল ও দুধ।
যেসব খাবার কম খেতে হবে
১. শর্করাজাতীয় খাবার ভাত, রুটি, আলু ও মিষ্টি আলু।
২. মিষ্টি ফল যেমন– পাকা আম, টাটকা ফল ও পাকা পেঁপে।
৩. মিষ্টি খাবার ফিরনি, সেমাই।