উ,ত্তেজক ট্যাবলেট বর্তমানে দেশজুড়ে ইয়াবা নামক এক ধরনের যৌ… উত্তেজক ওষুধ সেবনের প্রবণতা বেড়ে গেছে বলে প্রায়ই সংবাদপত্রও টেলিভিশনের খবরের শিরোনাম হচ্ছে।সত্যিকথা বলতে কি, এসব ওষুধ জীবন শুধু ধ্বংসের দিকেই ঢেলে দেয়, সুখকর কিছু দেয় না।
সুখকর দাম্পত্য জীবনের জন্য যৌ’নবি ষয়ক জ্ঞান রাখা সব নারী-পুরুষের একান্ত প্রয়োজন। কারণ সামান্য ভুলের মাসুল গুনতে হতে পারে সারাজীবন।যেসব পুরুষ বা নারী শখের বশে বা নিয়মিত সহবাসের আগে যৌ’ন উত্তেজক
ওষুধ,
যেমন ইয়াবা, ভায়াগ্রা বা অন্য কোনো ধরনের ট্যাবলেট সেবন করেন, তাদের জন্য এ ওষুধগুলোই এক সময় দাম্পত্য সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার ক্ষেত্রে হুমকির কারণ হিসেবে দেখা দিতে পারে। কারণ এ ধরনের ওষুধ ধ্বজভঙ্গ রোগের দিকে ঠেলে তো দেয়ই, কিছু ক্ষেত্রে মৃত্যুর দিকেও ঠেলে দেয়।
অনেকেরই হয়তো অজানা, যৌ’নশক্তি বাড়াতে কোনো ওষুধ সেবনের প্রয়োজন নেই।ক্ষেত্রবিশেষে চিকিৎসকরা কিছুদিন ওষুধ সেবনের উপদেশ দিয়ে থাকেন। গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষরা পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়ার মাধ্যমেই যৌ’নশক্তি পেয়ে থাকেন।
এ ক্ষেত্রে মধু, খাঁটি দুধ ও ডিমের ভূমিকা অতিগুরুত্বপূর্ণ। ডিমের ক্ষেত্রে হাঁসের ডিম এবং দুধের ক্ষেত্রে ছাগলের দুধ প্রাধান্য দিতে পারেন। তবে হোমিওপ্যাথি কিছু ওষুধ আছে, যা কাজে এ ক্ষেত্রে বেশ কার্যকর এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন। যারা নিয়মিত যৌ’ন উত্তেজক বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবন করে থাকেন,
তারা ক্রমে এসবের প্রতি নির্ভরশীল হয়ে পড়েন।পরিণামে কোনো কোনো পুরুষ পুরোপুরি যৌ’নক্ষমতায় অক্ষম হয়ে পড়েন। একটা সময় পরে ওই ওষুধগুলো শরীরে আর কাজ করে না।একই সঙ্গে অনেকের অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলো বিরূপ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার শিকার হয়।
এদিকে,নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) বেশি দামে লবণ বিক্রি করছিলেন আবদুর রাজ্জাক নামের এক দোকানি। হৃদয় মিয়া নামের স্থানীয় এক ব্যক্তি বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্মক’র্তাদের জানান। পরে ভ্রাম্যমাণ আ’দালত রাজ্জাককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
জরিমানার ২৫ শতাংশ অর্থ তথ্যদাতাকে দেওয়া হয়। লবণের গুজব বিষয়ে খোঁজ নিতে গিয়ে জানা গেছে, গতকাল (২০ নভেম্বর) একেবারে উল্টো চিত্র ছিল।আগের দিন যে ক্রেতা দৌড়াদৌড়ি করে বেশি দামে লবণ কিনেছিল সেই ব্যক্তিই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় আফসোস করছে।
এখন সেই লবণ তারা কী’ করবে তা নিয়ে চিন্তায় পড়েছে। যাত্রাবাড়ীর কুতুবখালী এলাকার এক মুদি দোকানি বলেন, ‘এলাকার এক লোক গতকাল দুপুরে আট কেজি লবণ বিক্রি করতে নিয়ে আসে। তিনি সেই লবণের দাম বলেছেন ২০ টাকা কেজি। পরে সেই লোক লবণ নিয়ে ফিরে যায়।’