২০১৪ সালে রানী মুখার্জি এবং আদিত্য চোপড়া গোপনে বিয়ে করেন। বিয়ের পর থেকে শ্বশুরবাড়িতেই থাকতেন তিনি।
কিন্তু আদিত্যর মা পামেলা কখনই তাদের এই বিয়ের সম্পর্ক মেনে নিতে পারেননি। তবে আদিত্যর প্রথম স্ত্রীর খুব ভালো সম্পর্ক ছিল পামেলার। তাই ছেলের দ্বিতীয় বিয়েটি নিয়ে খুব একটা সন্তুষ্ট ছিলেন না।
২০১৫ সালে কন্যা সন্তান আদিরার জন্ম দেন রানী। বিয়ের পরের ৫ বছর জুহুতে যশ চোপড়ার বিলাশবহুল বাড়িতেই থাকছিলেন তারা। তবে মায়ের সাথে বনিবনা না হওয়াতে সম্প্রতি শ্বশুরবাড়ি ছেরে দিচ্ছেন রানী।
ভারতীয় গণমাধ্যমে জানা যায়, আদিত্য নিজের পরিবার নিয়ে একা থাকতে চাইছিলেন। তাই পুরনো বাড়ির পাশেই নিজেদের বাংলো কিনেছেন তিনি ও রানি। মূলত তাদের সন্তান আদিরাকে বড় করে তোলার জন্যই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা।
একেবারে সাধারণভাবে নিজেদের সন্তানকে মানুষ করতে চান রানি ও আদিত্য। তারা চান না কোনোভাবে লাইট, ক্যামেরার ঝলকানিতে বড় হোক আদিরা।
রানি মুখার্জিকে নতুন জীবন দান করা হলো।বেচারী অনেক কষ্ট করেছে।