Breaking News

মেয়েরা ৫টি ছলনায় সহজেই পুরুষদের ফাঁ’দে ফেলে

নারীদের প্রায়শই “ছলনাময়ী” বলেন পুরুষরা। যদিও এই বিশেষণ নিয়ে নারীদেরও আপত্তির শেষ নেই। নারীরা নাকি ৬৪ টি ছলাকলার অধিকারিনী। প্রায়ই বির্তকের জন্ম দেয় এই প্রবাদটি।

সত্যিই কি নারীরা কিছু বিশেষ ছলনায় প্ররোচিত করে ফেলেন পুরুষদেরকে। আটকে ফেলেন ছলনার ফাঁদে। আমাদের আজকের এই প্রতিবেদন থেকে জেনে নিন, নারীদের ৫টি ছলনা সম্পর্কে যেগুলো সহজেই পুরুষদেরকে ফাঁদে ফেলতে পারে।

১। চোখের জল
নারীরা খুব সহজেই একজন পুরুষকে ফাঁদে ফেলতে পারে। চোখের দুই ফোঁটা জলই একজন পুরুষকে ফাঁদে ফেলার জন্য যথেষ্ট। এক্ষেত্রে তেমন কোনও কষ্ট ছাড়াই যে কোনও কাজে পটিয়ে ফেলা যায় একজন পুরুষকে।

অফিসের কাজের চাপে অতিষ্ট হওয়ার অভিনয় করে চোখের জল ফেলেই কি সুন্দর আরেক সহকর্মীকে গাধার মতোন খাটিয়ে নিতেন নায়িকা। কারণ আজও অধিকাংশ পুরুষই নারীর চোখের জলকে অবহেলা করতে পারেন না।

২। ইমোশনাল অত্যাচার
‘ইমোশনাল অত্যাচার’ করে একজন নারী খুব সহজেই একজন পুরুষকে পটিয়ে ফেলতে পারে। একবার ইমোশোনাল অত্যাচারের শিকার হলে ভালোমন্দ বিচার করার ক্ষমতা অনেক পুরুষই হারিয়ে ফেলে। বরং সবকিছুর জন্য নিজেকেই দোষী মনে করে। আর সেই দোষ থেকে মুক্তি পেতে অনেক কিছুই করতে প্ররোচিত হন।

৩। সৌন্দর্য দিয়ে
নারীর রূপ একজন পুরুষের মন ভোলানোর সবচেয়ে ধারালো অস্ত্র। সুন্দরী নারীর রূপে মোহিত হন না, এমন পুরুষের সংখ্যা অনেক কম। একজন সুন্দরী নারীর আবেদন অগ্রাহ্য করার মত মানসিক শক্তি খুব কম পুরুষেরই আছে। তাই সুন্দরী নারীরা খুব সহজেই পুরুষদেরকে ফাঁদে ফেলতে পারে। বলতে গেলে পুরুষ নিজে গিয়ে ধরা দেয় সৌন্দর্যের ফাঁদে।

৪। রেঁধেছি যতনে
ঠাট্টা করে অনেকে বলেন, পুরুষের মনের রাস্তা নাকি তার পেট হয়ে যায়। আর পুরুষের মন জেতার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো সুস্বাদু রান্না করে খাওয়ানো। একজন নারী যদি নিজের হাতে রান্না করা জিভে পানি আনা খাবার খাইয়ে একজন পুরুষকে পটাতে চায়, তাহলে সেটা ফেরানোর সাধ্য খুব কম পুরুষেরই আছে।

৫। যৌ’নতার ফাঁদ
নারীদের জন্য কোনও পুরুষকে ফাঁদে ফেলার সবচেয়ে জঘন্য উপায় হলো যৌ’নতার লোভ দেখানো। ইঙ্গিতময় কথাবার্তা, একটু হাসি-ঠাট্টা, সিডাকশন বুঝিয়ে দেওয়া যে আমি চাইলেই তোমার হতে পারি।

About Utsho

Check Also

ভরিতে স্বর্ণের দাম বা’ড়লো ২৩৩৩ টাকা

ভরিতে স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৩৩৩ টাকা বাড়িয়ে নতুন মূল্য নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *