কিছু উদ্ভট অজুহাত দেখিয়ে মেয়েরা বিয়ে করতে চায় না। সাধারণত ২৪ বা ২৫ বছর বয়সে মেয়েরা বিয়ে করতে চান না। কিন্তু বাবা-মা জোর করে হলেও এই সময়টাতে মেয়েদের বিয়ে দিতে চান।
কিন্তু আধুনিক অনেক মেয়ে স্বাধীনতা থাকবে না-এই কথা ভেবে বিয়ে করতে চান না। তবে মেয়েরা বিয়ে না করার জন্য যেসব অজুহাত দেন সেগুলো খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ নয়।এ কারণে তারা বিয়ে বন্ধ করতে ব্যর্থ হয়। আপনি যদি এখনই বিয়ে করতে না চান, তাহলে অন্তত আইডিভা ওয়েবসাইটে দেওয়া এই অজুহাতগুলো দেবেন না।
১. আমি আরো পড়তে চাই। গ্র্যাজুয়েশন শেষ হওয়ার পর নিশ্চয়ই আপনার এই অজুহাত কেউ মানতে চাইবে না। ২. আমি পড়ার জন্য দেশের বাইরে যেতে চাই। এখন বিয়ে নিয়ে ভাবছি না। মেয়েদের তাঁর বাবা-মা একা দেশের বাইরে পাঠাতে রাজি হন না। তাই এই অজুহাত না দেখানোই ভালো।
৩. আমি আমার ক্যারিয়ারের কথা ভাবছি। এখন বিয়ে করলে কোনোভাবেই প্রতিষ্ঠিত হতে পারব না। চাকরি করেও মানুষ সংসার করে। এমন অজুহাত দেখালে আপনি তো কোনোদিনও বিয়ে করতে পারবেন না। কারণ ক্যারিয়ারে শেষ বলতে কোনো কথা নেই। প্রতি মুহূর্তেই ভালো কিছু করার জন্য চেষ্টা করতে হয়। তাই এই অজুহাত দেখিয়ে কোনো লাভ নেই।
৪. বিয়ে আমার জন্য না। এই কথা বলে কখনোই বিয়ে বন্ধ করতে পারবেন না। তাই এমন কথা না বলাই ভালো। ৫. আগে আমি আমার ওজন কমিয়ে নিই, তারপর বিয়ের কথা ভাবব। এই উদ্ভট অজুহাতের কোনো মানে আছে বলুন? ৬. আমি রান্না করতে পারি না। আগে রান্না শিখব তারপর বিয়ে করব। বিয়ের পর অনেক কিছুই নতুন করে শিখতে হয়। তাই এতদিন যেহেতু রান্না শেখেননি।
এখন আর শেখার প্রয়োজন নেই। রান্না করতে করতে এমনিতেই শিখে যাবেন। এটা বাবা-মাও ভালো বোঝেন। তাই তাঁদের সামনে এমন অজুহাত দেখিয়ে কোনো লাভ নেই।
৭. আমার অনেক টাকা জমাতে হবে, তারপর বিয়ের কথা ভাবব। মেয়েদের এই কথা কেউই মেনে নেবে না। তাই এই অজুহাত দেখানোর কোনো প্রয়োজন নেই। ৮. আমি এখন আমার বাবা-মাকে ছেড়ে যেতে পারব না। মেয়েরা কোনোদিনও তার বাবা-মাকে ছেড়ে যেতে চায় না। তাই এখন আর পরে বলে কোনো কথা নেই।
৯. ভাইয়া তো এখনো বিয়ে করেনি। আগে সে বিয়ে করুক, তারপর করব। ছেলেরা একটু দেরিতে বিয়ে করে এটাই স্বাভাবিক। তাই ভাইয়ের বিয়ের অজুহাত দেখিয়ে কোনো লাভ নেই। ১০. আম্মু তোমার বিয়েও তো ২৮ বছর বয়সে হয়েছে। আমাকে এত তাড়াতাড়ি বিয়ে দিতে চাচ্ছো কেন? মায়ের সঙ্গে নিজের তুলনা করে কোনো লাভ নেই। ভালো প্রস্তাব পেলে মা মেয়ের বিয়ে দিতে কখনোই দেরি করতে চান না।
আরো পড়ুন মাঠ থেকে বিদায় নিতে চান না মাশরাফি খেলছিলেন বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)। কিন্তু নামটা যখন মাশরাফি বিন মুর্তজা—অবধারিতভাবে তাঁর সংবাদ সম্মেলনে প্রায়ই চলে এসেছে জাতীয় দল প্রসঙ্গ। দুদিন আগে অবসর নিয়ে যেমন তাঁকে বলতে হলো অনেক কথা। বাংলাদেশ ওয়ানডে অধিনায়ক অবসর নিয়ে কথা বললেন আজ।কাল পরিচালনা পর্ষদের সভাশেষে বিসিবি সভাপতি
নাজমুল হাসান বলেছেন, ‘আমরা চাইব ওকে (মাশরাফি) খুব ভালো করে বিদায় দিতে।’ বিসিবির এই জাঁকাল বিদায় মাশরাফি নিতে খুব একটা আগ্রহী নন। তবে বিসিবির এমন ভাবনাকে স্বাগত জানিয়েছেন বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল অধিনায়ক। যদিও দুদিন আগে নিজেই অভিমানভরা কণ্ঠে মাশরাফি বলেছেন, ‘কখনো ভাবি না যে মাঠ থেকে আমাকে সবাই বিদায় দেবে, ফুলের তোড়া নিয়ে আসবেন।