ইস’লামের শিয়া সম্প্রদায়ের মাঝে প্রাপ্তবয়স্ক যুগলের প্রণোদনার জন্য ‘মুতা বিয়ে’ নামের একধরনের অস্থায়ী বিয়ে প্রচলিত আছে। শিয়া সমাজে ওই ধরনের চুক্তি
ভিত্তিক বিয়ে স্বীকৃত এবং ধ’র্মীয় আইনসিদ্ধ। হোটেলে মিলনস’ঙ্গী সরবরাহের ক্ষেত্রে মুতা বিয়ের (বিনোদনের জন্য বিয়ে) ওই নিয়মই অনুসরণ করা হচ্ছে। মুতা বিয়ে’র ক্ষেত্রে যুগলজীবনের সময়সীমা বিয়ের আগেই ঠিক করা হয় এবং সময় পার হওয়ার পর আপনা থেকেই বিয়ের সমাপ্তি ঘটে।
তবে ইচ্ছানুযায়ী পুনরায় বিয়ে করা যায় এবং অর্থ প্রদানের বিষয়টিও ঘটতে পারে, যেমনটি একজন স্বামী তার স্ত্রী’কে দিয়ে থাকেন।হট ক্রিসেন্ট বারের হালাল প’তিতাদেরকে প্রতি দুই মাস পর পর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো হয়, যাতে করে গ্রাহকরা মিলনসংস’র্গের কারণে স্বাস্থ্য ঝুঁ’কিতে পড়বে না এবং কেউ অ’প’রাধবোধেও
ভুগবে না বলেই প্রত্যাশা হোটেল মালিকের। দেশটির রেড লাইট এলাকায় ‘হট ক্রিসেন্ট’ নামের বারটি সম্প্রতি চালু হয়েছে। হালালভাবে মি’লনবৃত্তি চরিতার্থ করার উপায় খুঁজে বের করতে তিনজন আধুনিক মনস্ক ই’মামের (ধ’র্মীয় নেতা) পরাম’র্শ নিয়েছেন বারের মালিক জনাথন সুইক।পরাম’র্শ অনুযায়ী, সেখানকারপ’তিতাদেরকে মা’দক সেবনে বাধ্য করা হবে না।
ইস’লামের নিয়মানুযায়ী দিনে পাঁচবার নামাজও পড়বে তারা। আর খ’দ্দেরদেরকেও তাদের সঙ্গে ইস’লামসম্মত ভাবেই যৌ’নস’ম্পর্ক স্থাপন করতে হবে।কিন্তু বিয়ে ছাড়া নারী-পুরুষের মিলন সংসর্গ ইস’লাম স’ম্মত হবে কিভাবে?
ই’মামের সঙ্গে পরাম’র্শ করে এরও একটা সমাধান বের করেছেন হোটেল ব্যবসায়ী জনাথন। এদিকে ৬ শালির সঙ্গে মেতে উঠলেন সৃজিত! তিনি সৃজিত মুখার্জী। তিনিই তো বাংলাদেশের দুলাভাই৷ দুলাভাইকে সামনে পেলে শ্যালিকারা তো আনন্দ পাবেনই! আর দুলাভাই? তিনি তো আহ্লাদে আটখানা৷
কারণ, তারপাশে ঘোরাঘুরি করছে, একটা নয়, দুটো নয়, আরে বাবা তিনটিও নয়, একেবারে ৬ জন শ্যালিকা! আর সবকটি শ্যালিকাই তার কাছে দারুণ প্রিয়৷
এপারের গোটা কা’ণ্ডটাই ঘটিয়ে ফেলেছেন পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়৷ বাংলাদেশে এসে মেতে গল্পে, আড্ডায় মেতে উঠলেন ৬ শ্যালিকার সঙ্গে৷ আর সেই ছবি ট্যুইটারে পোস্ট করে একেবারে ভাই’রাল৷
ছবিটি পোস্ট করে রোমান্টিক মুডে সৃজিত লিখলেন, ‘বলো না শ্যালিকা তারে, যেও না যেও না প্রিয়!’ তবে একা সৃজিত নয়, ছবিটি রিট্যুইট করেছেন সৃজিত পত্নী মিথিলাও৷ তিনি লিখলেন, ”নতুন দুলাভাই ও তার শ্যালিকারা!”
মিথিলা ও সৃজিতের বিয়েতে যারা থাকতে পারেননি, তাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে সৃজিত–মিথিলার বিবাহোত্তর এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে। ২৯ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা শহরের একটি রেস্তোরাঁয় এ অনুষ্ঠানে অ’তিথিদের খাওয়ানো হবে বিক্রমপুরের কাসুন্দি, ঠাকুরবাড়ির কষা মাংসের মতো সব রেসিপি।
এদিকে ৬ শালির সঙ্গে মেতে উঠলেন সৃজিত! তিনি সৃজিত মুখার্জী। তিনিই তো বাংলাদেশের দুলাভাই৷ দুলাভাইকে সামনে পেলে শ্যালিকারা তো আনন্দ পাবেনই! আর দুলাভাই? তিনি তো আহ্লাদে আটখানা৷