বলা বা,হুল্য যে আল্লাহরই ইচ্ছানুযায়ী মানব বংশ বিস্তার ও তার জন্য দাম্পত্য ও পারিবারিক জীবন যাপনের উদ্দেশ্যে স্বামীকে-স্ত্রীকে বিবাহ বন্ধনে আব,দ্ধ হয়ে একটি শান্ত,
নিরালা ও সুশৃঙখল পরিবেশের সৃষ্টি করতে হয় এবং এজন্য স্বামী-স্ত্রী দুজনকেই যথাযথভাবে আপনাপন কর্তব্যসমূহ সাধন করতে হয়।কিন্তু কিছু নিয়ম মানা আমাদের প্রত্যেকের জন্য কর্তব্য।
স হবাসের স্বাভাবিক পন্থা হলো এই যে, স্বামী উপরে থাকবে আর স্ত্রী নিচে থাকবে। প্রত্যেক প্রাণীর ক্ষেত্রেও এই স্বাভাবিক পন্থা পরিলক্ষতি হয়। সর্বপরি এ দিকেই অত্যন্ত সুক্ষভাবে ইঙ্গিত করা হয়েছে আল কুরআনেও।
আসুন এখন আমরা জেনে নেই সেই নিয়মগুলাঃ
১. স,হবাসের প্রথমে দোয়া পড়বেন (স্ত্রী সহবাসের দোয়া)। তারপর স্ত্রীকে আলি,ঙ্গ ন করবেন। তখন বিসমিল্লাহ বলে শুরু করবেন।
২. স,হবাস করার সময় নিজের স্ত্রীর রূপ দর্শন শরীর স্পর্শন ও স,হবাসের সুফলের প্রতি মনো নিবেশ করা ছাড়া অন্য কোনো সুন্দরি স্ত্রী লোকের বা অন্য সুন্দরী বালিকার রুপের ক,ল্পনা করবে না। তার সাথে মিলন সুখের চিন্তা করবেন না। স্ত্রীরও তাই করা উচিৎ।
৩. স্ত্রী যদি ইচ্ছা হয় তখন তাকে ভালোবাসা দিবে এবং আদর সোহাগ দিবে। চু,ম্বন দিবে। তখন উভয়ের মনের পূর্ণ আশা হবে সহবাস।
৪. রাত্রি দ্বি-প্রহরের আগে স,হবাস করবে না।
৫. ফলবান গাছের নিচে স্ত্রী স,হবাস করবে না।
৬. রবিবারে স,হবাস করবেন না।
৭. চন্দ্র মাসের প্রথম এবং পনের তারিখ রাতে স্ত্রী স,হবাস করবেন না।
৮. স্ত্রীর হায়েজ-নেফাসের সময় বা উভয়ের অসুখের সময় স,হবাস করবেন না।
৯. বুধবারের রাত্রে স্ত্রীর স,হবাস করবেন না।
১০. জোহরের নামাজের পরে স্ত্রী স,হবাস করবেন না। ভরা পেটে স্ত্রী স,হবাস করবেন না।
১১. উল্টাভাবে স্ত্রী স,হবাস করবেন না। স্বপ্নদোষের পর গো,সল না করে স্ত্রী স,হবাস করবেন না।
১২. পূর্ব-পশ্চিমদিকে শুয়ে স্ত্রী স,হবাস করবেন না।
১৩. বিদেশ যাওয়ার আগের রাতে স্ত্রী স,হবাস করবেন না।
১৪. স্ত্রীর জ,রায়ু দিকে চেয়ে স,হবাস করবেন না। ইহাতে চোখের জ্যোতি নষ্ট হয়ে যায়।
১৫. স,হ,বাসের সময় স্ত্রীর সহিত বেশি কথা বলবেন না এবং নাপাক শরীরে স্ত্রী স,হবাস কবেন না। উল,ঙ্গ হয়ে কাপড় ছাড়া অবস্থায় স্ত্রী স,হবা,স করবেন না।