প্রতি বছর ১-৩১ অক্টোবর স্ত’ন ক্যানসার সচেতনতার মাস পালন করা হয়। আগে থেকে সচেতনতা কিছুটা বাড়লেও এখনও অনেকেই সে ভাবে অসু’খটাকে আমল দেন না।
আর তাই রো’গ ধরা পড়তে দেরি হয়ে যায়। এ বারে জেনে নেওয়া যাক,ঠিক কী কী কারণ ব্রেস্ট ক্যানসার ডেকে আনে। রিস্ক ফ্যাক্টর *বাড়তি ওজন ব্রেস্ট ক্যানসারের অন্যতম কারণ।
ব’য়স একটা বড় রিস্ক ফ্যাক্টর। ইদানীং মানুষের গড় আয়ু অনেক বেড়েছে। ব’য়স বাড়ার স’ঙ্গে স’ঙ্গে স্ত’ন ক্যানসারের ঝুঁ’কি বাড়ে। আর এই কারণেই ইদানীং স্ত’ন ক্যানসারও বাড়ছে।
*দেরিয়ে বিয়ে বা বিয়ে না করা কিংবা স’ন্তান না হওয়া স্ত’ন ক্যানসার ডেকে আনতে পারে। *অল্প ব’য়সে মেনার্কি অর্থাৎ পিরিয়ড শুরু হওয়া এবং বেশি ব’য়সে মেনোপজ হলে দীর্ঘ দিন ইস্ট্রোজেনের স’ঙ্গে স’হবাস করতে হয়।
ইস্ট্রোজেন ক্যানসারের রিস্ক বাড়ায়। *স’ন্তানকে ব্রেস্ট ফিডিং না করালেও ক্যানসারের ঝুঁ’কি থাকে। *ভাজাভুজি ও তৈলাক্ত খাবার, ফাস্ট ফুড, অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট খেলে ওজন বেড়ে যায়,
ফলে ক্যানসারের ঝুঁ’কি বাড়ে। *অ্যালকোহল, তামাক সেবন অন্যান্য শা’রীরিক স’মস্যার স’ঙ্গে স’ঙ্গে স্ত’ন ক্যানসারের ঝুঁ’কি বাড়ায়।*স্ত’নের ত্বকের কোনও অংশ পুরু হয়ে গেলে সতর্ক হন।
*লালচে বা ঈষৎ কমলা রঙের ত্বক দেখলে ব্রেস্ট ক্যানসারের সম্ভাবনার কথা ভাবতে হবে। *নিপলের গঠন বদলে গেলে বা ভিতরের দিকে ঢুকে গেলে কিংবা কোনও ডিসচার্জ হলেও অবিলম্বে ডাক্তার দেখান।
*ব্রেস্টের আকারের হেরফের হলেও সতর্ক হতে হবে। *যে কোনও ক্যানসারের একটা উল্লেখযোগ্য উপসর্গ ওজন কমে যাওয়া। কোনও কারণ ছাড়া ওজন কমলে অবিলম্বে ডাক্তার দেখান। এমএআই