বিয়ে নিয়ে ছেলে মেয়ে উভয়েরই চিন্তা বা টেনশন থাকে তু’ঙ্গে। জীবনের প্রথম একটি বড় পদক্ষে’প নিতে যায় দুজনে তাই দুজনের মাথাতেই চাপে চাপে চিন্তার পাহাড়। তবে ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের চিন্তা একটু বেশিই থাকে।বিয়ের দিন আসলে মেয়েরা কী ভাবেন? অনেক আলোচনা-পর্যালোচনার পর মেয়েদের ভাব সাগরের তল মিলেছে।
উদ্বি’গ্ন: বিয়ের দিন আনন্দের চেয়ে মেয়েদের মনে টেনশনই বেশি থাকে। বরের গাড়ির ঠিক সময়ে আসবে তো? আসলে স’ঙ্গে কে কে আসবে? বিয়ের সমস্ত অ’নুষ্ঠান ঠিকঠাক হবে তো? কোনো ঝামেলা হবে না তো? এই টেনশনেই পুরো দিনটা কেটে যায়।
প্রকৃতির ডাক: ভারী বেনারসি শাড়ি, গ’হনায় প্রায় ডুবে থাকেন পাত্রীরা। এত সাজসজ্জার পর যদি প্রকৃতির ডাক আসে? মেয়েদের মাথায় যেন বিনামেঘে ব’জ্রপাত হয়। এতকিছুর পরে কি আর প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়া সম্ভব? কিন্তু তা আর তো চেপে রাখা যাবে না। তাই অনেকেই শেষ মুহূর্তে সাজগোজ সারতে পছন্দ করেন।
আ’ত্মীয় বিড়ম্বনা: বিয়ে মানেই আত্মীয়-স্বজনের উপস্থিতি। কাছের লোকেদের কথা আলাদা, কিন্তু এদিন এমন অনেক ‘আ’ত্মীয়’র আ’বির্ভাব হয় যাদের কোন দিনও দেখা যায় না। অথচ সব বিষয়ে তাদের অগাধ জ্ঞান। এ জ্ঞা’নের ঠেলায় অনেক সময়ই কনের মনে হয় পালিয়ে বাঁচলেই বেশ হত।
অচেনা: একে চিনতে পারলি? এ প্রশ্নের সম্মুখীন প্রত্যেক কনেকে হতে হয়। যাদের কোন দিনও চোখে দেখেননি তার বংশ পরিচয় নিয়ে কৈফিয়ত দিতে হয়। কে কার মামার ছেলের কাকির বউ? এ প্রশ্নের উত্তর দিতে দিতেই জীবন যায় যায় অবস্থা।
বাসর রাত: তবে বিয়ের দিন মেয়েরা সবচেয়ে বেশি চিন্তিত থাকেন বাসর রাত নিয়ে। বিশেষ করে যদি অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ হয়। প্রায় অচেনা পুরুষের সঙ্গে একঘরে থাকার অনুভূতি মনে অজানা ভয়ের সৃষ্টি করে।
আরো পড়ুন মুজিববর্ষে মোদীকে বাংলাদেশে আমন্ত্রণ জাতির জন্য লজ্জাজনকঃ ভিপি নুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু আমাদের অনুপ্রেরণার নাম নয়, একটি আদর্শের নাম। এমন একজন মহান নেতার জন্ম-শতবার্ষিকীতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ন’ষ্টের মূল নায়কনরেন্দ্র মোদীর মতো রাষ্ট্রপ্রধানকে বাংলাদেশে আমন্ত্রণ জাতির জন্য ল’জ্জাজনক বলে
মন্তব্য করেছেন ডাকসু ভিপি নুরুল হক নুর। শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য এলাকায় সীমান্তে বিএসএফের গু’লিতে নি’হতদের স্মরণ এবং সীমান্ত হ’ত্যা বন্ধের জন্য ২২ দিন ধরে অবস্থানরত ঢাবি শিক্ষার্থী নাসির আব্দুল্লাহর সঙ্গে সংহতি সমাবেশে এই দাবি করেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘ভারতের গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন উগ্র হিন্দুত্ববাদী দলের নেতা মোদী। ভারতের হিন্দু-মুসলিম দ্ব’ন্দ্বের পেছনে তার অন্যতম ভুমিকা ছিলো। সে সময় যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের কয়েকটি দেশের তাকে কালো তালিকাভুক্ত করেছিল।
বর্তমানে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী। মুজিববর্ষে তাকে আমন্ত্রণ সরকার ভেবে দেখবেন বলে আমি আশাবাদী।’ নুর বলেন, ‘ছাত্রলীগের বি’রুদ্ধে, আওয়ামী লীগের বি’রুদ্ধে কথা বলার জন্য নয় ভারতের বি’রুদ্ধে কথা বলার কারণে এই রাজু ভাস্কর্য আমাদের ওপর হা’মলা হয়েছে।,
বুয়েটের মেধাবী ছাত্র আবরার ফাহাদকে বাংলাদেশের স্বার্থে ভারতের বি’রুদ্ধে কথা বলার কারণেই পিটিয়ে হ’ত্যা করা হয়েছে।’ ভিপি নুর আরও বলেন, ‘আমাদে দেশের সরকার ভারতকে বন্ধু দেশ বলে।