ডা. সাবরিনা চৌধুরী জেকেজির চেয়ারম্যান নন, ছিলেন অনারারি উপদেষ্টা। গুলশান থা’নায় ওভাল গ্রুপের অ্যাকাউন্টেন্টের বি’রুদ্ধে দায়ের করা জিডিতে নিজেই সেই পরিচয় দিয়েছেন।






তবে তার চেয়ারম্যান হওয়ার কোনও প্রমাণ পায়নি পু’লিশ। গোয়েন্দা বিভাগ জানায়, শিগগিরই দেয়া হবে, চার্জশিট। ডা. সাবরিনা চৌধুরী বরাবরই দাবি করেছেন, জেকেজি হেলথকেয়ারের সাথে তার কোনো স’ম্পর্ক নেই।






ওভাল গ্রুপের কর্ণধার স্বামী আরিফ চৌধুরী তাকে চেয়ারম্যান বলে ডাকতো। চেয়ারম্যান নন দাবি করলেও, নিজেকে পরিচয় দিতেন জেকেজির অনারারি উপদেষ্টা হিসেবে।






যার একটি প্রমাণ এসেছে একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলের হাতে। কয়েক মাস আগে গুলশান থা’নায় জিডি করেন, ওভাল গ্রুপের অ্যাকাউন্টেনের বি’রুদ্ধে। সেই জিডি কপিতে দেখা যায়, ওভালের হিসাবরক্ষক তার চেকবই, টি সার্টিফিকেট ও সরকারি সিল আ’ট’কে রেখেছে।






অ’ভিযোগ ছিলো, মাসুম বিল্লাহ তার সিল অনুমতি ছাড়াই ব্যবহার করছিলেন। গোয়েন্দা পু’লিশ জানিয়েছে, নথিতে সাবরিনা চৌধুরীর জেকেজির চেয়ারম্যান হিসেবে কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।






মহানগর গোয়েন্দা পু’লিশের তেজগাঁওয়ের ডিসি জানান, রি’মান্ডে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। খুব শিগগিরই দেয়া হবে চার্জশিট। দুই দফায় পাঁচদিন রি’মান্ড শেষে ডা. সাবরিনা এখন কারাগারে।