করো’নাভাই’রাস পরীক্ষায় জালিয়াতি করার অ’ভিযোগে গত ১২ জুলাই গ্রে’ফতার হন জেকেজি হেলথ কেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরী। এরপর দুই দফায় পাঁচ দিনের রি’মান্ড শেষে গত ২০ জুলাই কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আ’দালত।
আজ বৃহস্পতিবার( ১৩ আগস্ট) মা’মলার অ’ভিযোগ গঠন শুনানির দিন ধার্য থাকায় সকাল ১১ টায় আ’দালতে হাজির করা হয় সাবরিনা ও তার স্বামী আরিফুল হক চৌধুরীসহ আট আ’সামিকে।
বিচারক এজলাসে আসলে শুনানি শুরু হয় ১১টা ১০ মিনিটে। এ সময়ে আ’দালতে বেঞ্চের পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা সাবরিনাকে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের অনুরোধে কাঠগড়ায় পাঠান বিচারক। এরপর অ’ভিযোগ গঠন শুনানি পেছানোর আবেদনসহ জামিনের আবেদন করেন তাদের আইনজীবীরা।
শুনানি শেষ হয় ১১ টা ৫০ মিনিটে। দীর্ঘ ৪০ মিনিট কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা সাবরিনাকে পুরো সময় জুড়েই বিচলিত দেখা যায়। শুরুতে কাঠগড়ায় উঠে স্বামী আরিফুলের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায় সাবরিনাকে। এরপর তার নিয়োজিত আইনজীবীদের সঙ্গে একটু পর পর কথা বলেন। কী’ কথা হয়েছে- জানতে চাইলে তার আইনজীবীরা জানান, মা’মলার বিষয়ে আম’রা কথা বলেছি। এর বেশি কিছু না।
আ’দালতে ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরী এরপর রাষ্ট্রপক্ষ ও আ’সামি পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক অ’ভিযোগ গঠন শুনানি পেছানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। একই সঙ্গে জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন। এরপর তাকে আবার কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
বৃহস্পতিবার (১৩ আগস্ট) ঢাকা ম্যাট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সরাফুজ্জামান আনছারীর আ’দালতে সব আ’সামির পক্ষে তাদের আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেন।
অ’পরদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ঢাকা মহানগর আ’দালতের পাবলিক প্রসিকিউটর আব্দুল্লাহ আবুসহ আরও কয়েকজন জামিনের বিরোধিতা করেন। উভ’য় পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক জামিনের আবেদন না মঞ্জুর করেন।
বৃহস্পতিবার মা’মলা’টি অ’ভিযোগ গঠন শুনানির দিন ধার্য ছিল। কিন্তু আ’সামি পক্ষের আইনজীবীরা অ’ভিযোগ গঠন শুনানি পেছানোর আবেদন করেন। আবেদন মঞ্জুর করে অ’ভিযোগ গঠন শুনানির জন্য ২০ আগস্ট দিন ধার্য করেন আ’দালত।