সে’নাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হ’ত্যাকাণ্ডের পর মা’মলা সাজাতে টেলিফোনে কক্সবাজারের টেকনাফ থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)
প্রদীপ কুমার দাশকে আ’ইনি পরামর্শ দেয়ায় অনুতপ্ত হয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন সাবেক এসপি আল্লাহ বকশ।মঙ্গলবার (১১ আগস্ট) অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অ’ফিসার কল্যাণ
সমিতি, চট্টগ্রাম শাখার প্যা’ডে গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বি’জ্ঞপ্তিতে তিনি এ দুঃখ প্রকাশ করেন।প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১ আগস্ট টেকনাফ থানার সাবেক ওসি
প্রদীপের সঙ্গে ফো’নালাপের বিষয়টি প্রকাশ হওয়ার পর মিডিয়া ও সামাজিকযোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবও এ নিয়ে প্র’তিক্রিয়া দেখাচ্ছেন। অনেকে আমি খুব খারাপ কাজ করেছি বলে ধারণা করছেন।
গত ৩১ জুলাই রাতে টেকনাফ বাহারছড়া চেকপোস্টে তল্লাশির সময় পুলিশের গু’লিতে নি’হত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান। এরপর ৩ আগস্ট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননি’রাপত্তা বিভাগ ঘটনার ত’দন্তে চ’ট্টগ্রামের অতিরি-ক্ত
বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন) মোহাম্মদ মিজানুর রহমানকে প্রধান করে চার সদস্যবিশিষ্ট ত’দন্ত দল গঠন করে।৫ আগস্ট নি’হত সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস বাদী
হয়ে কক্সবাজারের টেকনাফ বিচারিক হাকিমের আদালতে পুলিশের বরখাস্ত পরিদর্শক লিয়াকত আলী ও ব’রখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ নয়জনকে আ’সামি করে হ’ত্যা মা’মলা করেন। ওইদিন রাতেই টেকনাফ থানায় মা’মলাটি ন’থিভুক্ত হয়।
৬ আগস্ট বরখাস্ত প’রিদর্শক লিয়াকত ও ওসি প্র’দীপসহ মা’মলার সাত আ’সামি আদালতে আ’ত্মসমর্প’ণ করেন। এতে র্যাব আদালতে প্রত্যেক আ’সামির বি’রুদ্ধে ১০
দিন করে রি’মান্ডের আবেদন করলে বি’চারক লিয়াকত, প্রদীপ ও দুলালকে সাতদিন করে রি’মান্ড মঞ্জুর এবং চারজন আ’সামিকে দুদিন করে কারা ফটকে
জি’জ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দেন। এছাড়া অ’নুপস্থিত থাকা মা’মলার অপর দুই আ’সামিকে প’লাতক দেখিয়ে গ্রে’ফতারি প’রোয়ানা জারি করেন আ’দালত।জেলা পু’লিশের ভাষ্য,
পলাতক এএসআ’ই টুটুল ও ক’নস্টেবল মোস্তফা না’মের কোনও পু’লিশ সদস্য বাহারছড়া ত’দন্ত কেন্দ্র ও টেকনাফ থানায় ক’র্মরত ছিল না।