বৈচিত্রের দেশ হিন্দুস্থান। এই দেশে বহু ধরনের বিচিত্র বিশ্বা’স ভা’রতে প্রচলিত রয়েছে, যা একেবারে ভি’ত্তিহীন বলে মনে হতে পারে। সেই রকমই এক বিশ্বা’স গড়ে উঠেছে হিমাচল প্রদেশের সিমসা মাতা মন্দিরকে কেন্দ্র করে।






বলা হয়, এই মন্দিরে এক রাত্রি কা’টালেই নাকি নিঃসন্তান মহিলারা গ’র্ভবতী হয়ে পড়েন।বলা হয়, কোনও মহিলা যদি স্বপ্নে আম দেখেন, তা হলে তার পুত্রসন্তান হবে। আবার কোনও মহিলা যদি স্বপ্নে দেখেন ঢ্যাঁড়শ, তা হলে তিনি কন্যাসন্তানের জননী হবেন। আর যদি স্বপ্নে কোনও পাথর,






ধাতু বা কাঠের টুকরো কিংবা এই সমস্ত উপাদানে তৈরি কোনও জিনিসের দর্শন মেলে,তা হলে সেই মহিলাকে সারা জীবন নিঃস’ন্তান থাকতে হবে। নবরাত্রির সময়ে এই মন্দিরকে কেন্দ্র করে পালিত হয় বিশেষ উৎসব।






ওই এলাকায় উৎসবটি পরিচিত সলিন্দরা নামে। স্থানীয় ভাষায় ‘সলিন্দরা’ শব্দের অর্থ স্বপ্ন পাওয়া। এই উৎসবের সময়েই নিঃ’সন্তান দ’ম্পতিরা আসেন এই মন্দিরে।এই মন্দির চত্ব’রে শতর’ঞ্জি পেতে শুয়ে থাকেন দিনরাত।






বলা হয়, দু’-এক রাত্রি শুয়ে থাকার পরেই মহিলাদের স্ব’প্নের মাধ্যমে আ’শীর্বাদ করেন দেবী সিমসা মাতা। তার কৃ’পাতেই বাড়ি ফিরে যাওয়ার পরে স্ব’প্নপ্রা’প্ত মহিলাদের গ’র্ভসঞ্চার হয়।কিন্তু ভক্তেরা অ’তশত ব্যাখ্যার ধার ধারেন না। তাদের বিশ্বা’সই সম্বল।






গত নবরাত্রিতে যেমন মন্দির চত্বরে দেখা মিলল পাঞ্জাব থেকে আগত চঞ্চল কুমা’রীর। তিনি এসেছেন তার সন্তা’নহীন ননদকে নিয়ে। তিনি বললেন, ‘দু-বছর আগে এই মন্দিরে শুয়েই আমা’র ছে’লে হয়।এ বার তাই নিয়ে এসেছি আমা’র ন’নদকে।’






পুরুষ নয়, শুধুমাত্র স’ন্তানাকা’ঙ্ক্ষী মহিলারা সেই রকমই এক বিশ্বা’স গড়ে উঠেছে হিমাচল প্রদেশের সিমসা মাতা মন্দিরকে কেন্দ্র করে। বলা হয়,ওই এলাকায় উৎসবটি পরিচিত সলিন্দরা নামে।স্থানীয় ভাষায় ‘সলিন্দরা’ শব্দের অর্থ স্বপ্ন পাওয়া।
এই উৎসবের সময়েই নিঃ’সন্তান দ’ম্পতিরা আসেন এই মন্দিরে। পুরুষ নয়, শুধুমাত্র স’ন্তানাকা’ঙ্ক্ষী মহিলারা বলা হয়, কোনও মহিলা যদি স্বপ্নে আম দেখেন, তা হলে তার পুত্রসন্তান হবে। আবার কোনও মহিলা যদি স্বপ্নে দেখেন ঢ্যাঁড়শ, তা হলে তিনি কন্যাসন্তানের জননী হবেন।
আর যদি স্বপ্নে কোনও পাথর, ধাতু বা কাঠের টুকরো কিংবা এই সমস্ত উপাদানে তৈরি কোনও জিনিসের দর্শন মেলে, তা হলে সেই মহিলাকে সারা জীবন নিঃস’ন্তান থাকতে হবে